1. admin@bbcnews24.news : admin :
রাতের আধারে ত্রাণ নিয়ে আমেনা বেগমের পাশে রাজাপুর'র ইউএনও - BBC NEWS 24
সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ভালুকায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত আর্ন্তজাতিক নদী দিবস উপলক্ষে শেরপুরে গ্রীণ ভয়েস এর মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান প্রয়াত সাংবাদিক বকুলের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত শেরপুরে গণতন্ত্রী পার্টির নয়া কমিটি গঠন শেরপুর কারাগারে জাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু বয়েজ ক্লাব ভালুকা ১-০ ব্যারিস্টার সুমন ফুটবল একাডেমি  শেরপুরে জেলা জজ কোর্টের সামনে বিবাদীদের ছুরিকাঘাতে বাদী আহত শেরপুরে লক্ষাধিক টাকার ফেন্সিডিল পাঁচারকালে দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার কারিতাস বাংলাদেশ ময়মনসিংহ অঞ্চলের উদ্যোগে এডভোকেসী সেমিনার অনুষ্ঠিত নান্দাইলে ৫টি গ্রামকে বাল্য বিবাহ মুক্ত ঘোষনা

রাতের আধারে ত্রাণ নিয়ে আমেনা বেগমের পাশে রাজাপুর’র ইউএনও

বিবিসি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • সময় : মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১
  • ২৭৯ বার পঠিত

আমির হোসেন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ সারা দেশে করোনাভাইরাসে জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ, অভাব-অনটন। এর থেকে রাজাপুর বাসীকে রক্ষা করতে সরকারের নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন। কারো ঘরে খাবার না থাকলে খবর পেয়ে গ্রামগঞ্জে ত্রাণ নিয়ে ছুটে যান ওই কর্মকর্তা।

সোমবার (১০ মে) বিকেলে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ছোট কৈবর্তখালী গ্রামে অসহায়, হতদরিদ্র, কর্মহীন আমেনা বেগমের আর্তনাতের কথাগুলো সাংবাদিক মোঃ নাঈম হাসান ঈমন তার ব্যাক্তিগত ফেসবুকে লাইভ ভিডিও পোষ্ট করেন পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে সেই ভিডিও রাজাপুর ইউএনওর নজরে পরার পরে রাতেই নিজস্ব গাড়িতে করে সেই আমেনা বেগমের বাড়িতে গিয়ে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়ে হাসি ফুটিয়েছেন। এবং ভূমিহীনদের দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর ঘর ও সরকারি ভাতা আমেনা বেগম কে দেওয়ার কথা জানান।

আমেনা বেগম জানান,আমার আয় করার মত কেউ নাই, আমার স্বামী সন্তান নাই, থাকার মতো কোনো স্থান নাই। ইউএনও স্যার আমার সমস্যার কথা শুনে নিজেই খাদ্যসামগ্রী নিয়ে আমার কাছে হাজির হয়েছেন। এই সময়ে আমার অনেক উপকার হয়েছে। আমকে বলছে থাকার মতো সরকারি ঘর ও ভাতা দিবে আমি ইউএনও স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই আমি তাকে দোয়া করি আল্লাহ তার সহায় হোক।

এ বিষয়ে রাজাপুর ইউএনও মোক্তার হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো ইফতারের পর একটু বিশ্রামের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। হঠাৎ অফিসিয়াল ফেসবুকে ঢুকা মাত্রই প্রথমে আমেনা বেগমের ছবিটা চোখে পড়ল। তার খাওয়ার মত কিছু নেই। তৃতীয় পক্ষের সাথে যোগাযোগ করে পোষ্ট দাতার নম্বর পাওয়া গেলো।

পোষ্ট দাতাকে ফোন দিয়ে ঠিকানা নিয়ে ছুটলাম আমেনা বেগমের কাছে যাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার খাদ্য সহায়তা হাতে তুলে দিলাম। জানতে পারি তার থাকার কোনো জায়গা নেই ও কোনো ভাতাও পাচ্ছেননা। এনআইডি বা জন্ম নিবন্ধন হলেই আমেনা বেগমের জন্য ঘর এবং কোনো ভাতার ব্যবস্থা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ বিবিসি নিউজ ২৪
Theme Customized BY Shakil IT Park