1. admin@bbcnews24.news : admin :
শেরপুরের সোহাগপুর বিধবাপল্লীর আরো ৬ নারী পেলেন বীরাঙ্গনা স্বীকৃতি - BBC NEWS 24
শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জামালপুর ২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দিলেন এস.এম শাহিনুজ্জামান জামালপুর -১ আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন নূুর মোহাম্মদ জামালপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত এমপি প্রার্থীর মতবিনিময় ও মনোনয়নপত্র জমা ইসলামপুর চিনাডুলীতে ৪০দিনের কর্মসূচি প্রকল্পের কাজ চলমান মহিম উদ্দিনের শাহাদাত বার্ষিকীতে পুষ্পমাল্য অর্পন নান্দাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে এমপি তুহিনের মনোনয়নপত্র দাখিল ভালুকায় আ’লীগ নেতাকর্মীদের সাথে সতন্ত্র পার্থীর মতবিনিময়  নান্দাইলে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালামকে হাজারো নেতা কর্মী সংবর্ধনা নান্দাইলে মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জে রাজধানী টিভি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

শেরপুরের সোহাগপুর বিধবাপল্লীর আরো ৬ নারী পেলেন বীরাঙ্গনা স্বীকৃতি

বিবিসি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • সময় : শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৬ বার পঠিত

ইসমাইল হোসেন, শেরপুর প্রতিনিধি:মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে (বীরাঙ্গনা) স্বীকৃতি পেলেন সোহাগপুর নালিতাবাড়ী উপজেলার সোহাগপুর বিধবাপল্লীর আরো ৬ নারী। এর আগে গ্রামটির ১৪ জন নারী এ স্বীকৃতি পেয়েছেন। এই নিয়ে ওই গ্রামের ৩০ জন নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা) স্বীকৃতি পেলেন।গত ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভিন্ন ভিন্ন গেজেটে এ তথ্য জানা গেছে।জানাগেছে, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৮৬ তম সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৬ অক্টোবর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সারাদেশের ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করে নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা) স্বীকৃতির গেজেট প্রকাশ করে। এতে নালিতাবাড়ীর ৬ জন হলেন সোহাগপুর গ্রামের ঝর্ণা দিও, সমিলা রাকসাম, মালতি রাকসাম, মোছা. হাজেরা, মোছা. লাকজান ও কেরেঙ্গাপাড়ার মোছা. ছাহেরা খাতুন।উল্লেখ্য ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ২৫ জুলাই নালিতাবাড়ী উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের সোহাগপুর গ্রামে নৃশংস গণহত্যা চালায় পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার আলবদররা। সেদিন তাদের দুইঘন্টার তাণ্ডবে ১৮৭ জন পুরুষ গুলিতে নিহত হন। খুঁজে খুঁজে গ্রামের সকল পুরুষদেরকে হত্যা করা হয়। সেই থেকে গ্রামটি বিধবাপল্লী নামে পরিচিতি লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের জঘন্যতম এবং নৃশংসতম ওই গণহত্যায় গ্রামের ৬২ জন মহিলা বিধবা হন এবং তাঁদের অনেককেই শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়।স্বাধীনতা পরবর্তী সময়েও ওই গ্রামের ৫৬ জন বিধবা বেঁচেছিলেন। বর্তমানে তাঁদের মধ্যে বেঁচে আছেন ২২ জন বিধবা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই ২৯ জন বিধবার প্রত্যেকের জন্য ১১ লাখ টাকা করে মোট ৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যায়ে ২৯ টি পাকা বাড়ি করে দিয়েছেন। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় সোহাগপুরে “বীর কন্যা প্রাথমিক বিদ্যালয়” প্রতিষ্ঠা করা হয়। শহীদদের স্মরণে গ্রামটিতে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে “শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজ”। বিধবাপল্লীর রাস্তাটিও পাকা করা হয়েছে। শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ “সৌরজায়া” স্থাপন করা হয়েছে।সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর তাঁদের জন্যে জেলার পুলিশ সদস্যরা তাদের বেতনের টাকায় বিধবাদের কিনে দিয়েছেন জমি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ বিবিসি নিউজ ২৪
Theme Customized BY Shakil IT Park