1. admin@bbcnews24.news : admin :
শেরপুরে চাঞ্চল্যকর শাহাজামাল হত্যা মামলার প্রধান আসামী মিয়ার উদ্দিনকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব - BBC NEWS 24
শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জামালপুর ২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দিলেন এস.এম শাহিনুজ্জামান জামালপুর -১ আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন নূুর মোহাম্মদ জামালপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত এমপি প্রার্থীর মতবিনিময় ও মনোনয়নপত্র জমা ইসলামপুর চিনাডুলীতে ৪০দিনের কর্মসূচি প্রকল্পের কাজ চলমান মহিম উদ্দিনের শাহাদাত বার্ষিকীতে পুষ্পমাল্য অর্পন নান্দাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে এমপি তুহিনের মনোনয়নপত্র দাখিল ভালুকায় আ’লীগ নেতাকর্মীদের সাথে সতন্ত্র পার্থীর মতবিনিময়  নান্দাইলে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালামকে হাজারো নেতা কর্মী সংবর্ধনা নান্দাইলে মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জে রাজধানী টিভি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

শেরপুরে চাঞ্চল্যকর শাহাজামাল হত্যা মামলার প্রধান আসামী মিয়ার উদ্দিনকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

বিবিসি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • সময় : সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৮ বার পঠিত

মুহাম্মদ আবু হেলাল: শেরপুরে চাঞ্চল্যকর শাহাজামাল হত্যা মামলার প্রধান আসামী মিয়ার উদ্দিন (৪০)কে ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া থানার চান্দামিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪, জামালপুর। মঙ্গলবার (২৩অক্টোবর) রাত দেড় ঘটিকার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।র‌্যাব-১৪ এর প্রেস রিলিজ সুত্রে জানা গেছে, শেরপুর জেলার সদর থানার চান্দেরনগর গেরামারা গ্রামের ছুর মাহমুদের ছেলে মোঃ চাঁন মিয়া (৫৫) এবং মোঃ মুন্তা ফারাজির ছেলে মোঃ মিয়ার উদ্দিন (৪০) বাদী-বিবাদী, পরস্পর আত্মীয় স্বজন এবং পাশাপাশি বাড়ীতে বসবাস করে। মোঃ চাঁন মিয়ার সাথে মোঃ মিয়ার উদ্দিনের সাথে বাড়ীর সীমানা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। বিগত ১০/১৫ দিন পূর্বে বাদী বাড়ীর সীমানায় কয়েকটি সুপারী গাছের চারা রোপন করেন। গত ২০২৩সালের ৪জুলাই অনুমান ৬ঘটিকার দিকে মোঃ মিয়ার উদ্দিন সুপারী গাছের চারা উঠাইতে বলে। বাদী আসামীকে জমি মাপার কথা বলেন এবং জমি পাইলে তাকে নিতে বলেন। উক্ত কথা শুনে আসামী উত্তেজিত হয়ে গালমন্দ করতে থাকে। উক্ত ঘটনায় আসামী সুযোগ খোঁজতে থাকে তাদের ক্ষতি করার জন্য। ঐদিন সকাল ৭ঘটিকার সময় বাদীর ছেলে শাহাজামাল (৩০) তাদের পালিত একটি গরুকে গোয়াল ঘর থেকে বাহির করে বাড়ীর সামনে জনৈক নূর ইসলামের পতিত জমিতে নিয়ে ঘাস খাওয়ার জন্য বেধে রাখতে যায়। এসময় পূর্ব বিরোধের জের ধরে গত ২০২৩ সালের ৪জুলাই সকাল আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে আসামী মিয়ার উদ্দিন ধারালো দা দিয়ে শাহাজামালকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার পিছনের অংশে স্বজোরে আঘাত করে গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম করে এবং অন্যান্যা আসামীগণ তাদের হাতে থাকা লাঠি, লোহার রড, ইত্যাদি দ্বারা শাহাজামালকে এলোপাথারী আঘাত করতে থাকে। ইতিমধ্যে শাহাজামালের ডাকচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে আসামী দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় শাহাজামালকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করায়।পরে শাহাজামালের অবস্থার অবনতি ঘটলে চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। রেফার্ড মতে তাকে নিয়ে এ্যাম্বুলেন্স যোগে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে শেরপুর থানাধীন শিমুতলী মোড়ে পৌছামাত্র একই দিন সকাল ১১ঘটিকার দিকে শাহাজামাল মৃত্যুবরণ করেন।এ ঘটনায় শাহাজামালের বাবা বাদী হয়ে অভিযোগ দাখিল করলে অফিসার-ইন-চার্জ, শেরপুর জেলার সদর থানার মামলা নং-১৪/৩৮১, তারিখঃ ০৪/০৭/২০২৩ ইং, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩০৭/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০ একটি হত্যা মামলা রুজু করেন।উক্ত ঘটনার পর র‌্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের প্রতিনিধি উক্ত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ছায়া তদন্ত শুরু করে আসামী গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যহত রাখে। এরই সূত্র ধরে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিক উজ্জামান, সিপিসি-১, জামালপুরের নেতৃত্বে এবং উপ-পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন, ব্যাটালিয়ন সদর, ময়মনসিংহ এর উপস্থিতিতে র‌্যাবের একটি যৌথ অভিযানিক দল সোমবার রাত দেড় ঘটিকার সময় ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়ীয়া থানাধীন চান্দামিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে উক্ত হত্যাকান্ডের প্রধান আসামী মোঃ মিয়ার উদ্দিন (৪০)কে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।গ্রেপ্তারকৃত আসামী মোঃ মিয়ার উদ্দিনকে শেরপুর জেলার সদর থানায় সূত্রোক্ত মামলা মোতাবেক মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ বিবিসি নিউজ ২৪
Theme Customized BY Shakil IT Park