1. admin@bbcnews24.news : admin :
রাজস্থলী নারানগিরি ও মিতিয়াছড়িতে জেএসএস সন্তু, এবং এমএলপি সন্ত্রাসীদের মধ্যে গুলি বিনিময় - BBC NEWS 24
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ভালুকায় দিনব্যাপী প্রাণী সম্পদ প্রদর্শনী মেলার উদ্ধোধন ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ উদ্বোধন শেরপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত শেরপুরে কুড়া ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদকের উপর হামলা চট্টগ্রামে মানসিক প্রতিবন্ধী শিশু নিখোঁজ, ফিরে পেতে মায়ের আকুতি ত্রিশালে জিলানী হত্যা মামলার দুই আসামী গ্রেপ্তার পটিয়ায় বিচার চলাকালীন চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে সাংবাদিকের ওপর হামলার অভিযোগ ভালুকায় ফিসারির পাড় মেরামত করা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত- ১ ত্রিশালে জিলানী হত্যাকারীদের  গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ভালুকায় প্রাইভেটকারের ভিতরে ধর্ষণের ঘটনায় বিএনপি নেতার ছেলে গ্রেফতার

রাজস্থলী নারানগিরি ও মিতিয়াছড়িতে জেএসএস সন্তু, এবং এমএলপি সন্ত্রাসীদের মধ্যে গুলি বিনিময়

বিবিসি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ জুলাই, ২০২১
  • ১০৮ বার পঠিত

আরিফুল ইসলাম,রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধিঃ রাঙ্গামাটি রাজস্থলী নারানগিরি ও মিতিয়াছড়ি এলাকায় জেএসএস সন্তু লারমা, এবং এমএলপি সন্ত্রাসী সংগঠনের মধ্যে গুলি বিনিময়, এতে একজন নিহত হয়।

অদ্য, ৮ জুলাই ২০২১ খ্রিস্টাব্দে জেএসএস (মূল) এবং এমএলপি (মগ লিবারেশন পার্টি) সন্ত্রাসী সংগঠনের মধ্যে থেমে থেমে কয়েক দফায় ৫০-৬০ রাউন্ড গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। প্রথম দফায় আনুমানিক সকাল ১০ ঘটিকায় এবং দ্বিতীয় দফায় ১ থেকে ৪ ঘটিকায় এই গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।

ঘটনাটি রাজস্থলী উপজেলার অন্তর্গত নারানগিরি বড়পাড়া ও মিতিয়াছড়ির আশেপাশে কয়েকটি স্থানে সংগঠিত হয়। জানা যায় প্রভাব বিস্তারের অংশ হিসেবে এই দু’টি পাহাড়ী সন্ত্রাসী সংগঠনের মধ্যে এধরনের ঘটনা ঘটে যা পার্বত্য চট্টগ্রামে বিরাজমান শান্তি পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলতে পারে। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে পানছড়ি (টিওসি) থেকে একটি সেনাদল উক্ত স্থানে গমন করে।

সেনাসদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসী গ্রুপ উক্ত অবস্থান থেকে পালিয়ে যায়। সেনাদল উক্ত স্থান থেকে একটি গুলিবিদ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করে। তদন্তের মাধ্যমে সেনাদল নিশ্চিত করে যে মৃত ব্যক্তি জেএসএস (মূল) এর একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী।

মৃত ব্যক্তিকে চন্দ্রঘোনা থানার নিকট হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে উক্ত এলাকা সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। নিরাপত্তা পিরিস্থিতি জোরদারের অংশ হিসেবে কাপ্তাই জোন বিভিন্ন এলাকায় টহল কার্যক্রম জোরদার করেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ বিবিসি নিউজ ২৪
Theme Customized BY Shakil IT Park